কেন কিনবেন ফোর কে টিভি ?

আসল  ৪কে টিভি অনলিনে বিক্রয় করছে ব্রান্ড বাজার বাংলাদেশ। কম দামে  ৪কে টিভি সকল মডেল পাবেন ব্রান্ডবাজারে । আথবা  ব্রান্ডবাজারের  ডিসপ্লে সেন্টারে আস্তে পারেন। কল করতে পারেন : ০১৬১৮০২৮৫৯০ / ০১৬১৯৫৫০০৩০।

সাশ্রয়ী মূল্যে ফোর কে টিভি কিনতে : ক্লিক করুন

বর্তমান সময়ে 'ফোর কে' (আলট্রা হাইডেফিনিশন) ভিডিও বড় পর্দার টিভিতে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কিন্তু এই 'ফোর কে' শব্দটির অর্থ কী? কীভাবে তৈরি হলো এই নতুন প্রযুক্তিটি? তারই বিস্তারিত তুলে ধরা হলো এ লেখায়। হাইডেফিনিশনের নতুন রূপ আলট্রা হাইডেফিনিশন এতদিন হাইডেফিনিশন ভিডিও বলতে আমরা ১০৮০পি (১,৯২০ বাই ১,০৮০) রেজুলেশনের ভিডিওকেই বুঝতাম। কিন্তু আলট্রা হাইডেফিনিশন, যাকে সাধারণত ফোর কে নামে অভিহিত করা হয়। এটি টেলিভিশন জগতে হাইডেফিনিশন সংজ্ঞাই বদলে দিয়েছে। টেকনিক্যালি কনজিউমার টেকনোলজি অ্যাসোসিয়েশন অনুযায়ী এই হাইডেফিনিশন 'ইউএইচডি' নামে বেশি পরিচিত।

 সাশ্রয়ী মূল্যে ফোর কে টিভি কিনতে : ক্লিক করুন

ফোর কে (৪কে) শব্দটির অর্থ একটি 'ইউএইচডি' বা ৪কে ভিডিও মূলত অন্তত ৮ মিলিয়ন সক্রিয় পিক্সেলের একটি সমন্বিত রূপ। টেলিভিশনের জন্য এই রেজুলেশনের মানদণ্ড হচ্ছে ২,৮৬০ বাই ৩,৮৪০। আর যাও প্রমিত ডিজিটাল সিনেমার জন্য এই ৪কে (৪কে মুভি থিয়েটার রেজুলেশন) এর মানদণ্ড হচ্ছে ২,০৬০ বাই ৪,০৯৬। এই সংখ্যা ১০৮০ পিক্সেলের চার গুণ এবং সাধারণ মানসম্পন্ন টেলিভিশন রেজুলেশনের ২৩ গুণ বেশি। ৪কে স্পষ্টতই ১০৮০পি এর চেয়ে অনেক বেশি তীক্ষষ্ট। একটি ১০৮০পি টিভি যতটুকু স্থানে একটি পিক্সেল ধারণ করে সেইটুকু স্থানে একই আকারের একটি ৪কে টিভি চার গুণ পিক্সেল ধারণ করতে পারে। রেজুলেশন অনেক বেশি হওয়ার কারণে এটিকে প্রেরণ করতেও অনেক বেশি ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হয়। এইচডিএমআই ২.০ স্ট্যান্ডার্ড ৪কে সমর্থন করে। এর মাধ্যমে ২৬০৬০ পিক্সেল এর একটি ভিডিও প্রতি সেকেন্ডে ৬০ ফ্রেমে প্রদর্শিত হতে পারে। ইন্টারনেটের মাধ্যমেও ৪কে ভিডিও দেখা যেতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে খুব দ্রুত গতির ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন। এ আপকনভার্টারগুলো শুধু প্রতিটি পিক্সেলকে চারটি পিক্সেলে ভাঙার চেয়ে আরও বেশি কিছু করে। এরা আদর্শগতভাবে একটি তীক্ষষ্ট ছবি তৈরির লক্ষ্যে মসৃণ প্রান্ত সংবলিত এবং গোলমাল হ্রাস অ্যালগরিদম উৎপাদন করে। যখন আপকনভার্টারগুলো সঠিকভাবে কাজ করে তখন একটি ৪কে স্ট্ক্রিনে আমরা প্রাকৃতিক দৃশ্যের মতোই ভিডিওগুলো দেখতে পারি। আর যদি এই আপকনভার্টারগুলো সঠিকভাবে কাজ না করে তখন ভিডিওগুলো অনেকটা বিস্টেম্ফারণের মতো দেখা যায়। ৪কে এর আর একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এর স্পষ্টতা এবং বিস্তারিত বিবরণ।

 সাশ্রয়ী মূল্যে ফোর কে টিভি কিনতে : ক্লিক করুন

আপনার কি '৪কে' টিভি কেনা উচিত? ৪কে টিভি বিগত কয়েক বছর বাজারে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এবং অবশেষে সাশ্রয়ী মূল্যের এবং কার্যকর একটি টিভি হয়ে উঠেছে। আপনি এখন দুই বছর আগের মধ্য থেকে উচ্চমানের ১০৮০পি টিভির দামেই একটি ভালো মানের ৪কে স্ট্ক্রিন পেতে পারেন। ভিজিওর বর্তমান এম-সিরিজ এবং টিসিএল ৫৫ পি ৬০৭- উভয়ই এইচডিআর ১০ এবং ডলবি ভিশনের এইচডিআর সুবিধা সংবলিত। বর্তমান সময়ে ৪কে টিভির ক্ষেত্রে এই দুটি মডেল বেশ জনপ্রিয়। তবে আপনি যদি একটি ফ্ল্যাশপেশি টিভি চান এবং বড় বড় ধরনের ব্যয় করতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি এলজি এর ওয়াল স্টুডিও এবং আরও সাশ্রয়ী মূল্যের ছি৭পি সিরিজ এবং সনি এর ঢইজ-অ১ঊ লাইনমতো ও এলইডি টিভিগুলোকে বেছে নিতে পারেন।

 সাশ্রয়ী মূল্যে ফোর কে টিভি কিনতে : ক্লিক করুন

আপনি কী কী ৪কে কনটেন্ট দেখতে পারবেন? আপনার যদি একটি যথেষ্ট দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ থাকে, তবে আপনি বেশিরভাগ ভিডিও স্ট্রিমিং পরিসেবায় ৪কে এবং এমনকি এইচডিআর ভিডিওগুলো স্ট্রিম করতে পারবেন। অ্যামাজন, গুগল পেল্গ, আইটিউনস, নেটফ্লিক্স এবং ভুউডু বিভিন্ন ধরনের ৪কে সিনেমা এবং শো দেখায়। এ ছাড়া ইউটিউব তাদের গো প্রো ব্যবহারকারীদের জন্য ৪কে ভিডিও সমর্থন করে। স্ট্রিমিং ছাড়াও আপনি প্রকৃতপক্ষে এখন প্রকৃত গণমাধ্যমগুলো থেকেও ৪কে সিনেমা কিনতে পারেন। আলট্রা এইচডিব্লিউর ডিস্ক স্টোরে এ ধরনের বিক্রি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে এবং প্রধান স্টুডিও রিলিজগুলো ক্রমবর্ধমানভাবে এ নতুন ফরমেটে যুক্ত হচ্ছে। এটি একটি নতুন ভিডিও ফরমেট, তাই আপনার একটি নতুন পেল্গয়ারের প্রয়োজন হবে। আর এক্ষেত্রে আলট্রা এইচডিব্লিউর পেল্গয়ার এখনও খুব বিরল এবং বেশ ব্যয়বহুল।  

 সাশ্রয়ী মূল্যে ফোর কে টিভি কিনতে : ক্লিক করুন